অবতারবাদ প্রমান্য:
....... ছান্দোগ্য উপনিষদ ৬/২/১
এখানে উদ্দালক স্বীয় পুত্র শ্বেতকেতুকে আহ্বান করিয়া বলিলেন, বৎস এই পরিদৃশ্যমান জগৎ সৃষ্টি হইবার পূর্বে একমাত্র নিত্যসত্তাবিশিষ্ট অদ্বয় বস্তুই বর্তমান ছিলেন।
সৌম্যং জনার্ধন
......... গীতা ১১/৫১
পূর্ণমদঃ পূর্ণমিদং পূর্ণাৎ পূর্ণমুদচ্যতে। পূর্ণস্য পূর্ণমাদায় পূর্ণমেবাবশিষ্যতে।।
এখানে ঐ পূর্ণ অবতারী ও এই অবতার উভয়ই পূর্ণ অর্থাৎ সর্ব্বশক্তি সমন্বিত। পূর্ণ অবতার হইতে পুর্ণ অবতার লীলা বিস্তারার্থ প্রদুর্ভূত হন। লীলাপূর্তীর পরে পূর্ণ অবতারের পূর্ণ স্বরুপকে আপনাতে গ্রহণপূর্বক পূর্ণ অবতারী অবশেষে বর্তমান থাকেন, পরমেশ্বরের পূর্নত্ব কোনে ক্রমে হানিপ্রাপ্ত হয়না।
........ বৃহদারন্যক ৫/১
পূর্ণাৎ পূর্ণমুদচতি পূর্ণং পূর্ণেন সিচ্যতে। উতো তদদ্য বিদ্যাম যতস্তৎ পরিষিচ্যতে।।
অনুবাদ: পূর্ণ হইতে পূর্ণকে উদ্ধৃত করেন, পূর্ণ দ্বারা পূর্ণকে সেচন করেন। যাহা হইতে ইহাকে পরিসেচন করা হয়, তাহাকে অদ্য আমরা জানি।
..... ১০/৪/২/২৯ অথবা ১০/৮/২৯ অথর্ববেদ
No comments:
Post a Comment