মাতা রাধা ঔরষজাত সন্তান ছিলেন না:
বি.দ্র: শ্লোক ও অনুবাদ দুটি বইয়ের।
অনুবাদ: শ্রীকৃষ্ণ তখন তার প্রাণেধিক প্রিয়ে রাধিকজিকে ডাকেন। আর বলেন, হে দেবী আমি পৃথিবীতে যাচ্ছি, পৃথিবীর ভার নস্ট করাবার জন্য তুমিও মনুষ্যলোকে চলো। এটা শুনে রাধাজীও পৃথিবীতে ভাদ্র মাষের শুক্লপক্ষের অষ্টমী তিথিতে দিনের বেলায় বৃষভানুর যজ্ঞভূমি শুদ্ধ করার জন্য সুন্দররুপে আবির্ভুত হন। তখন বৃষভানু রাজা তাকে পেয়ে আনান্দ যুক্ত মনে নিজের স্থানে নিজের রানীকে নিয়ে দেন। তখন রানী রাধাজীকে পালন করেতে লাগলেন।
.................... শ্লোক (৩৮-৪২), অধ্যায় ০৭, ব্রহ্মখন্ড, পদ্মমহাপুরান।
সত্যম বহুসূতরত্না,-করতাম স প্রাপ গোপদুগ্ধাব্ধি:।
কিন্তবমৃতধ্যুতি-রাধা,-লহ্মীজননাদগাত্ পুর্তিম্।।
সা খলু শ্রী কৃষ্ণজন্মবর্ষনিন্তরবর্ষ সর্বসুখ-সত্রে রাধা নাম্নি নক্ষত্রে জাতেতি রাধাবিধ্যতে।
No comments:
Post a Comment