রাধা তন্ত্রেরও দেবী
যা দুর্গা সা মহাকালী তারিণী বগলমুখী।
অন্নপূর্ণা চ সা মায়া গৃহিণাং কল্পশাখিনী।।৪।।
অনুবাদ: আগে শিবজী বলেন যে চেতন শক্তি সেই মায়াকেই দূর্গা বলা হয়। উনিই জীবের তারিত করে। উনিই বগলমুখী অর্থাৎ গৃহস্থ জীবনে অনেক সাক্ষ অর্থাৎ পুত্র-পুত্রী- পোতে-পোতি-নাতি-নাতিনী আদি হাজার সাক্ষী পয়দা করেন।
দুরন্তা চাবশা মায়া মুনীনাময়ি মোহিনী।
শ্রীকৃষ্ণং মোহয়ামাস রাধা চ গোকুলে স্থিতা।।৭।।
অনুবাদ: আগে শংকর জী বলেন, হে দেবী! যে মায়া দুরন্ত অর্থাৎ এর অন্ত নেই, অনেক কঠিন আর যা অবশ্য অর্থাৎ তাকে কেউ বশ করতে পারেন না। যে মায়া মুনিদের বশ করে ঐ মায়াই গোকুলে স্থিত রাধা, শ্রীকৃষ্ণকেই মোহিত করে আর কি বলা যায়। ঐ মায়া কে কাউকেই মোহিত করতে পারেনা।
No comments:
Post a Comment