আভিতা স্চন্দনেথ মধ্যে কুম কুম- বিন্দুনা
রাচিতম তিলকাম ভালে বিভর্তাম মন্ডালকৃতিম।। ৫৬
………… এই শ্লোক দ্বারা তিলকের কথা জানা যায়।
বাম পার্শ্ব স্থিতাম তস্য রধিকাম চ স্মারেত তত্: ।
নিচীন নীল বসনাম দ্রুত ইম সম প্রভাম্ ।৬৩।
অনুবাদ: ইশ্বরের
বাম অঙ্গ রাধিকাকে পুঁজো করা উচিৎ। যিনি নীল বস্ত্র পরা ও সোনালী রঙের মতো উজ্জ্বল।
দেবী কৃষ্ণময়ী প্রোক্তা রাধিকা পরদেবতা।
সর্ব্বলহ্মীস্বরুপা সা কৃষ্ণাহ্লাদস্বরুপিণী।৭২।
অনুবাদঃ সর্বোৎকৃষ্ঠ ঈশ্বরী রাধিকা সরাসরি ঈশ্বর কৃষ্ণের প্রতিরুপ। তিনি ভাগ্যদেবীর প্রধান আকার। তিনিই কৃষ্ণের আনন্দ ও শক্তি।
তত: সা প্রোচ্যতে বিপ্র হ্লাদিনীতি মনীষিভি:।
তৎকলাকোটিকোট্যংশা দুর্গাদ্যাস্ত্রিগুণাত্মিকা: ।।৭৩।
অনুবাদ: তিনি কৃষ্ণের হ্লাদিনী শক্তি। দূর্গা এবং অন্যান্য
দেবী তার তিন প্রকারে কোটি কোটি অংশ প্রকাশ।
সা তু সাক্ষান্মহালহ্মী: কৃষ্ণো নারায়ণ: প্রভু:
নৈতয়োর্ব্বিদ্যতে ভেদঃ স্বল্পহপি মুনিসত্তম।।৭৪।।
অনুবাদঃ তিনি সরাসরি মহালহ্মী এবং কৃষ্ণ ঈশ্বর নারায়ণ। ও ঋষি শ্রেষ্ঠ, তাদের মধ্যে কোনো পার্থক্য নাই।
ইয়ং দূর্গা হরি রুদ্র: কৃষ্ণ: শক্র ইয়ং শচী
সাবিত্রীয়ং হরির্ব্রহ্মা ধুমোর্ণাসৌ যমো হরি:।৭৬।।
অনুবাদ: তিনি দূর্গা এবং হরি রুদ্র, কৃষ্ণ ইন্দ্র এবং
তিনি শচী। তিনি সাবিত্রী হরি ব্রহ্মা, তিনি ধুমর্ণা এবং হরি যম।
উর্দ্ধ পূণ্ড্রু তত: কূয়াদ্ ভালাদিষূ বিধানত: ।
ততো মন্ত্র দুয় তস্য, দক্ষ কর্ণে ভিনির্দিশেত। ১০১।
অনুবাদ: ধর্মীয় গুরুর উচিৎ কপালে ও অন্যান্য স্থানে বৈষ্ণব
তিলক আঁকা পরে ডান কর্ণে দুটি মন্ত্র দেওয়া।
শ্লোক নং ৩০৭ এ কীর্তিদা পুত্রী রাধা বলা হয়েছে।
রাধার অংশ দূর্গা একথা পদ্মপুরানেও রয়েছে।
No comments:
Post a Comment