শালগ্রাম শিলা:
ছবিতে শালগ্রাম শিলা ও চন্দনের উল্লেখ রয়েছে।
ভারত! মনুজি বলেন দেবতা, ব্রাহ্মণ তথা অথিতি পুঁজার জন্য বকরি, বৈল, চন্দন, বীনা, দর্পন, মধু, ঘি, জল তাবকি বতেন, শাঁখ, শালগ্রাম অইর গেরেচন।........................ যে সব বস্তুই ঘরপর রাখা উচিৎ।
.................... অস্টম অধ্যায় ১০-১১ নং শ্লোক।
বিষ্ণুপদ শালগ্রাম শিলা
যতোদুর জানা যায় বিদুর নীতি মহাভারতের একটা অংশ যাহা বিকৃত হয়নি। এই নীতি আলাদা ভাবেও পাওয়া যায়। এটা চানক্য নীতির মতোই সমাদ্রিত।
নৃধুতো অদ্রিষুতো বর্হিষি প্রিয়: পতির্গবাং প্রদিব ইন্দুর্ঋত্বিয়:।
পুরন্ধিবান্মানুষো যজ্ঞসাধন: শুচির্ধিয়া পবতে সোম ইন্দ্র তে।।
অনুবাদ: যজ্ঞানুষ্ঠানে উপযোগী ইন্দ্র, কর্মসিদ্ধি দ্বারা শোধিত, পাথর দ্বারা অভিভূত, দেব দের কর্তা, গোপতি, প্রাচীন, পাত্র দ্বারাও বহনযোগ্য, বহুকর্ম করা, মনুষ্যদের যজসাধক । আর দশাপবিত্র থেকে শুদ্ধ সোম নিজ ধারা দ্বারা অন্ত থেকে পাত্র থেকে তোমার জন্য ক্ষরিত হন।
………… ০৯/৭২/৪ ঋগ্বেদ
প্রভু ইন্দ্র, পাথর/শিলা দ্বারা প্রকাশ পান।
No comments:
Post a Comment