তস্মিঘ্নন্দাত্নজ: কৃষ্ণ সদানন্দাঙ্গবিগ্রহ:
আত্মারামশ্চাপ্তকাম: প্রেমাক্তৈরনুষুয়তে ।।২১।।
আত্মা তু রাধিকা
তস্য তয়ৈব রমণাদসৌ
আত্মারামতয়া প্রাজ্ঞৈ: প্রোচ্যতে গূঢ়বেদিভি:।।২২
কামাস্ত বাঞ্চিতাস্তস্য গাবো গোপাশ্চ গোপিকা:
নিত্যা: সর্ব্বে বিহারাদ্যা আপ্তকামস্ততস্ত্বয়ম্।।২৩।।
অনুবাদ:
এই ব্রজে আত্মারাম আপ্তকাম, নন্দাত্নজ সদানন্দবিগ্রহ কৃষ্ণ প্রেমিকগণেরই অনুভূতি গোচর হন। রাধা
ইঁহার আত্মা, ইনি তাাঁহার সহিত রমন করেন; এজন্য গূঢ়বিৎ প্রাজ্ঞগণ ইহাকে আত্মারাম বলেন। ইচ্ছামাত্রেই তিনি
গো, গোপ, ও গোপিকা প্রভৃতি
কাম্যবস্তু প্রাপ্ত হন এবং এই সকল বিহার বস্তু সতত প্রাপ্ত হন বলিয়া ইনি আপ্তকাম নামে অভিহিত।
…………… শ্লোক
(২১-২৩), অধ্যায় ১ম, স্কন্দপুরান বিষ্ণুখন্ডে ভাগবত মাহাত্ম্য।
শ্রীকালিন্দু উবাচ্।
আত্মারামস্য কৃষ্ণস্য ধ্রুবমাত্মাম্তি রাধিকা।
তস্যা দাস্যপ্রভবেণ বিবহোহস্মান্ন সংস্পৃশেৎ ।।১১।।
তস্যা এবাংশবিস্তবা: সর্ব্বা: শ্রীকৃষ্ণনায়িকা:।
নিত্যসম্ভোগ এবাস্তি তস্যা সাম্মুখ্যযোগত:।।১২।।
স এব সা স সৈবাস্তি বংশী তৎপ্রেমরুপিকা
শ্রীকৃষ্ণনখচন্দ্রালিসঙ্গাচ্চন্দ্রাবলী স্মৃতা।।১৩।।
রুপান্তবম গৃহ্নানা তযো: সেবাতিলালসা।
রুক্মিণ্যাদিসমাবেশো মযাত্রৈব বিলোকিত:।।১৪।।
................শ্লোক
(২১-২৩), অধ্যায় ২য়, স্কন্দপুরান বিষ্ণুখন্ডে ভাগবত মাহাত্ম্য।
No comments:
Post a Comment