কৃষ্ণকে ধ্যান:
ভীষ্মস্ত্ত পুরুষব্যাঘ্র: কর্ম্মণা মনসা গিরা ।
শরতল্পগত: কৃষ্ণং প্রদধ্যৌ প্রাঞ্জলি: শুচি: ।।
অনুবাদ: কিন্তু পুরুষ শ্রেষ্ঠ ভীষ্ম শরশয্যায় শয়িত অবস্থাতেই কৃতাঞ্জলি ও পবিত্রচিত্ত হইয়া, মধ্যে মধ্যে নমস্কার করিয়া এবং বাক্য দ্বারা স্তব করিতে থাকিয়া, মনে মনে কৃষ্ণকে ধ্যাণ করিতে লাগিলেন।
……………… মহাভারত শান্তি পর্ব ৪৬/১৩
স্বরেণ হৃষ্টপুষ্টেন তুষ্টাব মধুসদনম্ ।
যোগেশ্বরং পদ্মনাভং বিষ্ণুং জিষ্ণুং জগৎপতিম্ ।।
অনুবাদ: এবং তিনি আনন্দনিবন্ধন স্বাভাবিক স্বরে যোগেশ্বর, পদ্মনাভ, জিষ্ণু, জগৎপতি ও মধুসুদন বিষ্ণুকে স্তব করিতে লাগিলেন ।।
……………. মহাভারত শান্তি পর্ব ৪৬/১৪.
কৃতাঞ্জলিপুটো ভূত্বা বাগ্ বিদাং প্রবর: প্রভু: ।
ভীষ্ম: পরমধর্ম্মাত্মা বাসুদেবমথাস্তবৎ ।।১৫।।
অনুবাদ: বাগ্মীশ্রেষ্ঠ , প্রভাবশালী ও পরধর্ম্মাত্মা ভীষ্ম কৃতাঞ্জলী হইয়া, কৃষ্ণের স্তব করিতে লাগিলেন
।…………………….. মহাভারত শান্তি পর্ব ৪৬/১৫
পুরাণে পুরুষং প্রোক্তং ব্রহ্ম প্রোক্তং যুগাদিষু ।
ক্ষয়ে সম্কর্ষণং প্রোক্তং তমৃপাস্যমুপাস্মহে ।।
অনুবাদ: পুরান শাস্ত্রে যাকে পুরুষ বলা হয়েছে, আদি যুগারম্ভে বেদ যাহাকে ব্রহ্ম বলিয়াছেন এবং প্রলয়কালে জ্ঞাণীরা যাহাকে সম্কর্ষণ বলিয়া থাকেন, সকলের উপাস্য সেই পরমাত্মার উপাসনা করি।
……………………. মহাভারত শান্তি পর্ব ৪৬/৩৩
No comments:
Post a Comment