Wednesday, April 28, 2021

তিলকের ব্যবহার:

তিলকের ব্যবহার:







স্নাতো নির্ম্মলসূক্ষ্মশুদ্ধবসনো ধৌতাঙ্ ঘ্রিপাণ্যানন:,
সাচান্ত: সপবিত্রমুদ্রিতকর: শ্বেতোর্দ্ধপুন্ড্রোজ্জ্বল:।
প্রাচীদিগ্বদনো নিবধ্য সুদৃঢ়ং পদ্মাসনং স্বস্তিকং,
বাসীন: স্বগুরুন্ গণাধিপমথো বন্দেত বদ্ধাঞ্জালি:।।১৭।।

 
অনুবাদ: স্নানান্তে, নির্ম্মল শুদ্ধ ও সুক্ষ্মবসনে পরিধানর্ব্বক হস্ত, পদদ্বয়, পাণি এবং মুখ ধৌত করিয়া আচমনপুর্ব্বক হস্তদ্বয়ে পবিত্র(কুশ নির্ম্মিত অঙ্গুরীয়) এবং (ললাটে) শ্বেতবর্ণ উজ্জ্বল উর্দ্ধপুণ্ড, ধারনান্তে পদ্মাসনে কিম্বা সস্তিকাসনে উপবিস্ট এবং বদ্ধাঞ্জলি হইয়া স্বকীয় গুরুগণের এবং গণাধিপতি দেবতাদের বন্ধনা করিবে।

…………… পঞ্চরাত্র শাস্ত্র ,নারদ পঞ্চরাত্র ৩/১৭




ব্যাবৃত্ততিলকা: কাশ্চিৎ কাশ্চিদুদ্ভ্রান্তেনূপুরা:।
পার্শ্বে গলিতহারাশ্চ কাশ্চিৎ পরমযোষিত:।।



অনুবাদ: সুন্দরী যুবতীদের কারো কারো কপালের সিন্দুর-কস্তরী আদির তিলক মুছে গিয়েছিল, কারো কারো নূপুর পদযুগল থেকে বিস্রস্ত হয়ে দূরে পড়েছিল এবং কারো বা হার নির্গলিত হয়ে পাশে পড়েছিল।

……… ৪৫নং শ্লোক,  ৯ম সর্গ, সুন্দর কান্ড, বাল্মিকী রামায়ন।




মুখে চ তিলকং চিত্রং তাজরুপময়ৎ শুভম্।।৪৯



অনুবাদ: অয়ি কুব্জে! তোমার ললাটে সোনা দিয়ে সুন্দর পবিত্র তিলক একেঁ দেব।

……....… ৪৯নং শ্লোক,  ৯ম সর্গ, অযােধ্যা কান্ড, বাল্মিকী রামায়ন।




আভিতা স্চন্দনেথ মধ্যে কুম কুম- বিন্দুনা

রাচিতম তিলকাম ভালে বিভর্তাম মন্ডালকৃতিম।। ৫৬


এখানে স্পস্ট করে বলা হয়েছে কপালে চন্দনের তিলকের কথা। 

............... ৫৬নং শ্লোক, সনত কুমার সংহিতা।


Tuesday, April 27, 2021

শিব ভক্তদেরও পুনর্জন্ম হয়


শিব ভক্তদের পুনর্জন্ম হয় ...


স্বধর্মনিরতা বিপ্রা:শৈবা: শাক্তাশ্চ  গাণপা: !

তং যান্তি শিবলোকং পুনরায়ান্তি ভারতম !!

ব্রহ্ম বৈবর্ত পুরাণ ..প্রকৃতি খন্ড 26/35..যমরাজ


যদি স্বধর্ম আশ্রিত বিপ্রগণ শৈব .শাক্ত বা গণেশ উপাসক হয় .তবে এদেরকে শিব লোক থেকে পুনরায় ভারতে জন্ম নিতে হয় !!...যম

 

কৃষ্ণ মাতৃগর্ভে জন্ম নেননি ! তিনি হলেন অযোনী সম্ভবা  !!

......... ৭/(৩৯-৪০)জন্ম খন্ড, ব্রহ্মবৈবর্ত পুরান


শিব শত কোটি কল্প কৃষ্ণসেবা করবে ..

......... ৬/২৬-২৮, ব্রহ্ম খন্ড, ব্রহ্মবৈবর্তপুরান



বিষ্ণুভক্ত দ্বিজশ্চেব গরিয়ান্ভারতে ততঃ !

নিষ্কামশ্চ সকামশ্চ বৈষ্ণবো দ্বিবিধ সতি !!

অনুবাদঃ ...ভারত বর্ষে বিষ্ণু ভক্ত ব্রাহ্মণ কে শ্রেষ্ঠ বলা হয়।

............ ব্রহ্ম বৈবর্ত পুরাণ .প্রকৃতি খন্ড 26/25






স্ত্রীয় অপবিত্র, খারাপ:

 স্ত্রীয় অপবিত্র, খারাপ:













শাস্ত্রে অসুর:

 শাস্ত্রে অসুর:

  

                 

                                               ০১/১৭৭/১০ ঋগ্বেদ (সায়ন ভাষ্য)








শাস্ত্রে হিন্দু শব্দের উল্লেখ:

 শাস্ত্রে হিন্দু শব্দের উল্লেখ:

   


















নির্ম্বাকাচার্য্য শঙ্করাচার্য্যের পূর্বের:

 নির্ম্বাকাচার্য্য শঙ্করাচার্য্যের পূর্বের:

   




ব্রহ্মসুত্র ২/৩/(১৯-২৯)


























ব্রহ্মসুত্র ২/১/১৪:











 









Monday, April 26, 2021

বেদের বরাহ রুপি পরমাত্মা:

বেদের বরাহরুপি পরমেশ্বর:




বেদের বরাহ অবতার আলোচনার পূর্বে চলুন একটু মহাভারত থেকে জেনে নেই বরাহ অবতার সম্পর্কে:




                             ছবিটি কালি প্রসন্ন সিংহের মহাভারত থেকে নেওয়া




হংস:, কূর্মশ্চ মৎস্যশ্চ প্রদুর্ভাবা দ্ধিজোক্তম।। ১০৩।।

বরাহো নরসিংহশ্চ বামনো রাম ইব চ।

রামো দাশারথিচৈব সাত্বত: কল্কিরেব চ।।১০৪।।


অনুবাদ:  দ্বিজশ্রেষ্ঠ! হংস, কূর্ম, মৎস্য, বরাহ, নরসিংহ, বামন, পরশুরাম, দশরথনন্দন রাম, যদুবংশি শ্রীকৃষ্ণ তথা কল্কি- যে সব অবতার ।

.................... ১০৩-১০৪শ্লোক৩৪১অধ্যায়৫৩৫২পৃ, শান্তি পর্ব, মহাভারত(গীতা প্রেস)


এখন আসুন দেখি অবতার সম্পর্কে বেদে কি বলা হয়েছে:



পূর্ণমদঃ পূর্ণমিদং পূর্ণাৎ পূর্ণমুদচ্যতে। পূর্ণস্য পূর্ণমাদায় পূর্ণমেবাবশিষ্যতে।।

অনুবাদ: এখানে ঐ পূর্ণ অবতারী ও এই অবতার উভয়ই পূর্ণ অর্থাৎ সর্ব্বশক্তি সমন্বিত। পূর্ণ অবতার হইতে পুর্ণ অবতার লীলা বিস্তারার্থ প্রদুর্ভূত হন। লীলাপূর্তীর পরে পূর্ণ অবতারের পূর্ণ স্বরুপকে আপনাতে গ্রহণপূর্বক পূর্ণ অবতারী অবশেষে বর্তমান থাকেন, পরমেশ্বরের পূর্নত্ব কোনে ক্রমে হানিপ্রাপ্ত হয়না।
........ বৃহদারন্যক উপনিষধ ৫/১/১।



ছবিটি মাধ্বচার্য্যের বৃহদারন্যক উপনিষধের ৫/১/১ এর ভাষ্য


এখানে মহাবিষ্ণুর অবতার পূর্ণ: প্রকীর্তিতা: বলা হয়েছে।


আসুন দেখে নেই বেদে সরাসরি সূকর কোথায় রয়েছে:


ত্বং সূকরস্য দর্দৃহি তব দর্দূর্তু সূকর:

স্তোতৃনিন্দ্রস্য রায়সি কিমস্মাসান্দুচ্ছুনায়সে নি ষু স্বপ।।


ছবিটি স্বামী দিব্যানন্দ এর ঋগ্বেদ ভাষ্য থেকে দেওয়া। এখানে সূকর অর্থে নারায়নকে বুঝিয়েছেন।



ছবিটি তথাকথিত  আর্য্য সমাজি  হরিশরন সিদ্ধান্ত লংকারের ঋগ্বেদ ভাষ্য থেকে নেওয়া এখানে সূকর অর্থে উত্তম কাজ যিনি করেন, উত্তম রীতি দ্বারা বশ করেন, উত্তম যুদ্ধকর্তা।


এই মন্ত্রের দেবতা ইন্দ্র। এটা থেকে স্পস্ট হওয়া যায় যে সূকর রুপের নিকট প্রার্থনা করা হয়েছে।

................... ঋগ্বেদ ৭/৫৫/৪



আসুন দেখে নেওয়া যাক সেই বিরাট পুরুষের পশু রুপের কথা:


সপ্তাস্যাসন্ পরিধয়স্ত্রি: সপ্ত সমিধ: কৃতা:। দেবা যদ্যজ্ঞং তম্বানা অবধ্ন পুরুষং পশুম্



             ছবিটি শ্রী রাম শর্মা আচার্য্যের শুক্ল যজুর্বেদ ভাষ্য থেকে



অনুবাদ: দেবগন যে যজ্ঞের বিস্তার করেছেন, ঐটাতে বিরাট পুরুষকেই পশুরুপে ভাবনাতে বেধেছিলেন (নিযুক্ত করেছিলেন), ঐটাতে যজ্ঞের সহিত পরিধি ( সাত সুমুদ্র) এবং একুশ(ছন্দ) সমিধ হয়েছিলো।

……… শুক্ল যজুর্বেদ ৩১/১৫


এখানে থেকে বোঝায় যায় ঈশ্বর পশুর রুপ ধারন করেন।


আসুন এখন দেখে নেই কোথায় কোথায় বরাহ অবতারের কথা রয়েছে:


আপাে বা ইদমগ্রে সলিলমাসীত্তম্মিন্ প্রজাপতির্বায়ূ্র্ভূত্বাঽচরৎ স ইমামপশ্যত্তাং বরাহাে ভূত্বাঽহরত্তাং বিশ্বকর্মা ভূত্বা ব্যামার্ট্ সাঽপ্রথত সা পৃথিবীভবত্তং পৃথিব্যে পৃথিবিত্বং তস্যামশ্রাম্যৎ প্রজাপতিঃ স দেবানসৃজত বসূন্ রুদ্রানাদিত্যান্তে দেবাঃ প্রজাপতিমব্রুবন্ প্র জায়ামহা ইতি সােঽব্রবীৎ যথাঽহং যুষ্মাংস্তপসাঽসৃক্ষ্যেবং তপসি প্রজননমিচ্ছধ্বামিতি।


অনুবাদ: দৃশ্যমান এই গিরি-নদী-সমুদ্রযুক্ত পৃথিবী উৎপত্তির পূর্বে কেবল সলিল (জল) ছিল। সেই সলিলে কোন প্রাণীর অস্তিত্বমাত্র ছিল না। তখন প্রজাপতি মূর্ত (ভূতাত্মক) শরীরের অবস্থানযােগ্য স্থানের অভাবে বায়ুরূপ ধারণ পূর্বক সেই সলিলের সর্বত্র বিচরণ করতে থাকেন। এবং এইভাবে বিচরণ করতে করতে সেই সলিলে নিমগ্ন ভূমি দর্শন করে স্বয়ং বরাহরূপী হয়ে দন্তের অগ্রভাগের দ্বারা সেই ভূমিকে ধারণ করে সলিলের উপরে আহরণ করে আনেন। এবং আহরণের পর বরাহরূপ পরিত্যাগ করে বিশ্বকর্মা রূপধারী হয়ে সেই ভূমিকে বিশেষভাবে পরিষ্কার পূর্বক তার দ্রবদ্রব্য অপনীত করে তাকে বিস্তৃত করেন। তখন সর্বপ্রাণীর আধারভূতা এই পৃথিবী দৃশ্যমান হয়। সেই হতে এই পৃথিবী নামটি সম্পন্ন হয়।(অতঃপর ক্রমে দেবসৃষ্টি ও গােসৃষ্টি দেখানাে হচ্ছে) তখন সেই ভূমিতে আপন মুর্তিতে অবস্থিত হয়ে সৃষ্টি করতে ইচ্ছুক হয়ে তপস্যা করতে থাকেন। সেই তপস্যার সামর্থ্যে তিনি প্রথমে বসুগণ, রুদ্রগণ ও আদিত্যগণকে সৃষ্টি করেন।

........................০৭.০১.০৫ কৃষ্ণ যজুর্বেদ





অথ বরাহবিহতম্। ইয়ত্যগ্র আসীদিতীয়তী হ বা ইয়মগ্রে পৃথিব্যাস প্রাদেশমাত্রী তামেমূষ ইতি বরাহ উজ্জঘান.....................................................................................................





এখানেও পৃথিবীকে বরাহরুপি পরমাত্মা রক্ষা করেন।

............................. শতপথ ব্রাহ্মণ, ১৪.১.২.১১


যস্মিন্ন্ ইদম্ অধি তিষ্ঠতি ইতি । স বরাহো রূপং কৃত্বা উপ ন্যমজ্জৎ । স পৃথিবীম্ অধ আর্ছৎ । তস্যা উপহত্য উদমজ্জৎ । তৎ পুষ্করপর্ণে ঽপ্রথয়ৎ…




এখানেও বরাহ রূপ ধারণ করিয়া পৃথিবী প্রাপ্ত হইলেন ও তাহা নিয়ে উত্থিত করলেন।

.................. তৈত্তিরীয় ব্রাহ্মণ, ১.১.৩.৬

এখন দেখা যাক শতবাহু যুক্ত বরাহরুপি পরমাত্মার কথা সরাসরি:


                                       অশ্বক্রান্তে রথক্রান্তে বিষ্ণুক্রান্তে বসুন্ধরে

                                       শিরসা ধারিতা দেবি রক্ষস্ব মাং পদে পদে।।

                                          উদ্ধৃতাসি বরাহেণ কৃষ্ণেন শতবাহুনা

                                            ভূমির্ধেনুর্ধরিত্রী  ধরণী লোকধারিণী



ছবিটি কৃষ্ণযজুর্বেদীয় তৈতেরীয় আরন্যক  রাজেন্দ্রলাল মিশ্র এর থেকে নেওয়া


ছবিটি  মহানারায়ন উপনিষধের 
রামকৃষ্ণ মিশনের ভাষ্য থেকে নেওয়া।


অনুবাদহে দেবিবসুন্ধরা অশ্বসমুহ তোমাকে পদক্ষেপ করেছেরথগুলি ধাবিত হয়েছেবিষ্ণু (বামনরুপেপদক্ষেপ করেছেন (স্নানকালেতুমি মস্তকে ধৃত হয়ে পদে পদে আমাকে রক্ষা করো তুমি বরাহরুপী শতবাহু কৃষ্ণের দ্বারা উদ্ধৃত হয়েছ তুমি লোকধারণকারী পৃথিবীধেনুতুমি ধরিত্রীআশ্রয়দাত্রী


……… কৃষ্ণযজুর্বেদীয় তৈতেরীয় আরন্যক ১০// অথবা মহানারায়ন উপনিষধ /(-)



দিবো বরাহমরুষং কপর্দিনং ত্বেষং রুপং নমস্য নি হ্বয়ামহে।

হস্তে বিভ্রদ্ভেষজা বাষাণি শর্ম বর্ম ছর্দিরস্মভ্যং যৎসৎ।।৫



                          ছবিটি রামগোবিন্দ ত্রিবেদীর ভাষ্য থেকে নেওয়া

অনুবাদ: ঐ স্বর্গীয় উৎকৃষ্ট বরাহের মতো দৃঢ়, অরুণবর্ণ, কপদৌ, দীপ্তিমান্ আর উজ্জ্বল ধর রুদ্র কে নমস্কার দ্বারা বলা হয়। হাত দিয়ে বরণীয় ভেষজ ধারন করে ওনার সুখ, বর্ম আর ঘর প্রদান করো।

.............. ঋগ্বেদ ১/১১৪/৫


উপরের  রেফারেন্সগুলি থেকে স্পস্টভাবে জানা যায় বেদে পশুর রুপে বরাহরুপি পরমাত্মার কথা রয়েছে।


তথ্য সংযুক্ত চলবে,
















শালগ্রাম শীলা:

শালগ্রাম শিলা:






ছবিতে শালগ্রাম শিলা ও চন্দনের উল্লেখ রয়েছে।
ভারত! মনুজি বলেন দেবতা, ব্রাহ্মণ তথা অথিতি পুঁজার জন্য বকরি, বৈল, চন্দন, বীনা, দর্পন, মধু, ঘি, জল তাবকি বতেন, শাঁখ, শালগ্রাম অইর গেরেচন।........................ যে সব বস্তুই ঘরপর রাখা উচিৎ।

.................... অস্টম অধ্যায় ১০-১১ নং শ্লোক।


বিষ্ণুপদ শালগ্রাম শিলা

যতোদুর জানা যায় বিদুর নীতি মহাভারতের একটা অংশ যাহা বিকৃত হয়নি। এই নীতি আলাদা ভাবেও পাওয়া যায়। এটা চানক্য নীতির মতোই সমাদ্রিত।


নৃধুতো অদ্রিষুতো বর্হিষি প্রিয়: পতির্গবাং প্রদিব ইন্দুর্ঋত্বিয়:।
পুরন্ধিবান্মানুষো যজ্ঞসাধন: শুচির্ধিয়া পবতে সোম ইন্দ্র তে।।





অনুবাদ: যজ্ঞানুষ্ঠানে উপযোগী ইন্দ্র, কর্মসিদ্ধি দ্বারা শোধিত, পাথর দ্বারা অভিভূত, দেব দের কর্তা, গোপতি, প্রাচীন, পাত্র দ্বারাও বহনযোগ্য, বহুকর্ম করা, মনুষ্যদের যজসাধক । আর দশাপবিত্র থেকে শুদ্ধ সোম নিজ ধারা দ্বারা অন্ত থেকে পাত্র থেকে তোমার জন্য ক্ষরিত হন।

………… ০৯/৭২/৪ ঋগ্বেদ



প্রভু ইন্দ্র, পাথর/শিলা দ্বারা প্রকাশ পান।







Sunday, April 25, 2021

অহং ত্বাং সর্বপাপেভ্যো মোক্ষয়িয্যামি মা শুচ

 জয় মধুসুদন




অহং ত্বাং সর্বপাপেভ্যো মোক্ষয়িয্যামি মা শুচ।


....... গীতা ১৮/৬৬

নেপালে রাধাকৃষ্ণ



 বিগ্রহটি গোকর্নেশ্বর মহাদেব মন্দির, নেপাল এর।

বিষ্ণুর্যোনিং ও পরাপ্রকৃতি:

জয় রাধে শ্যাম





বিষ্ণুর্যোনিং কল্পয়তু ত্বষ্টা রুপাণি পিংশতু।
অনুবাদঃ বিষ্ণু নারীর অঙ্গকে গর্ভধানের উপযুক্ত করে দিন, ত্বষ্টা গর্ভস্থ সন্তানের অবয়ব স্থির করে দিন।
........ ঋগ্বেদ ১০/১৮৪/১




মম যোনির্মহদ্ ব্রহ্ম তস্মিন্ গর্ভং দধাম্যহম্।
সম্ভবঃ সর্ব্বতভূতানাং ততো ভবতি ভারত।।
অনুবাদঃ হে ভারত, প্রকৃতিই আমার গর্ভদান-স্থান। আমি তাহাতে গর্ভধান করি, তাহা হইতে সর্ব্বভূতের উৎপত্তি হয়।
....... গীতা ০৩



সর্ব্বযোনিষু কৌন্তেয় মূর্ত্তয়ঃ সম্ভবন্তি যাঃ।
তাসাং ব্রহ্ম মহদ্ যোনিরহং বীজপ্রদঃ পিতা।।
অনুবাদঃ হে কৌন্তেয়, দেবমনুষ্যাদি বিভিন্ন যোনিতে যে সকল শরীর উৎপন্ন হয়, প্রকৃতি তাহাদের মাতৃস্থানীয়া এবং আমিই তাদের গর্ভদানকর্তা পিতা।
....... গীতা ০৪

............... গীতা ১৪/(৩-৪)